
ফেসবুকে পরিচয়। ‘রাজা দাস’ নাম দেখে ‘ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট’করেছিলেন তরুণী। ধীরে ধীরে কথা বলা, তা থেকে দুজনের পরিচয়, ভালোবাসা। পরে বিয়ের সিদ্ধান্তও নেন দুজনে। বিয়েও হয়। পরে জানা যায়, রাজা দাস নন, ওই যুবকের আসল পরিচয় রমজান আলি। সে নিজে মুসলিম হয়েও মিথ্যে হিন্দু পরিচয় দিয়েছিলো। শুধু তাই নয়, তরুণীকে নিজের সম্পত্তি বলে যা কিছু জমি বাড়ি দেখিয়েছিলেন রমজান, তাও আদতে অন্যের। অতঃপর তরুণীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে শ্রীঘরে যুবক। হুগলির বিঘাটি পাত্রপাড়ায় সতেরো বছরের প্রিয়া দাস ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমে পড়েছিলেন এক যুবকের। ফেসবুক অ্যাকাউন্টে যার পরিচয় ছিল রাজা দাস, বাড়ি চুঁচুড়া। এরপর রাজা দাস প্রিয়াকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। বাড়ির মতেই ‘রাজা’কে বিয়ে করে প্রিয়া। কিন্তু তারপরই পর্দাফাঁস। জানা যায়, রাজা নয়, ওই যুবকের আসল নাম রমজান। প্রিয়ার বাবা গোটা বিষয়টি পাড়ার ছেলেদের জানান। এরপরই রমজানকে হাতেনাতে ধরতে ছক কষা হয়। এরপরেই রমজান এলেই তাকে ধরে আটকে রাখা হয়। পরে ভদ্রেশ্বর থানার পুলিসকে খবর দিলে, তারা এসে রমজানকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
0 Comments